• ঢাকা, বাংলাদেশ মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: আপিলের রায়ে তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস সংসদকে প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণমুক্ত করার প্রস্তাব জাতীয় পার্টির ‘বৈষম্যের কারণে আমরা একদেশে দুই ধরনের সমাজ তৈরি করছি’ অস্ত্রের জন্য দ. কোরিয়ায় ইউক্রেনের প্রতিনিধি দল ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছেন শেখ হাসিনা: ফারুক সহিংসতায় বন্ধ হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, লেখাপড়া শুরু হবে কবে? জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া পাচ্ছেন অর্ধেক সম্পদ, রাহমানকে বিশ্বের সেরা পুরুষ দাবি! সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুলের শিক্ষার্থীদের মোল্লা কলেজে হামলা, আহত ২০ একনেকের প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকার ৫ প্রকল্প অনুমোদন

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া

Reporter Name / ২০ Time View
Update : বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সাত বছরের দণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ছিলেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাদের সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, জাকির হোসেন, ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, মাকসুদ উল্লাহ প্রমুখ।

এর আগে ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ আদালত। রায়ে সাত বছরের কারাদণ্ড ছাড়াও খালেদা জিয়াকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন খালেদা জিয়া।

এরপর কারান্তরীণ অবস্থায়ই ২০১৮ সালের ৬ অক্টোবর ও ২০১৯ সালের ১ এপ্রিল চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে নেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা শেষে তাকে আবারও কারাগারে পাঠানো হয়। এভাবে কয়েক দফায় তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে এবং হাসপাতাল থেকে কারাগারে নেওয়া হয়। তবে এরই মাঝে দেশে করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করলে খালেদা জিয়ার মুক্তি চেয়ে তার পরিবার সরকারের কাছে আবেদন জানায়। পরে কয়েক দফায় খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত রাখে সরকার।

তবে গত ৩ নভেম্বর আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, খালেদা জিয়া কোনও অনুকম্পা চান না। তিনি আইনিভাবে মামলা নিষ্পত্তি করতে চান। এ কারণে আমরা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার সাজার রায়ের বিরুদ্ধে দ্রুত আপিল শুনানি করতে চাই। আপিল শুনানির জন্য আদালত আমাদের নিজ খরচে পেপারবুক প্রস্তুত করার অনুমতি দিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর