• ঢাকা, বাংলাদেশ সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না ঢাবি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নামল ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে-ড. আসাদুজ্জামান রিপন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘিরে রাজশাহীতে জমজমাট মেস ব্যবসা, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা সোমবার থেকেই খুলছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আজ মধ্যরাতে অথবা কাল ভোরে খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেয়া হবে আরও ৩৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো বিএনপি খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিতে চায় বিএনপি; সরকারের অনুরোধে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাবে কাতার রাজশাহীতে কাপড়ের দোকানে আগুন, ১৫-২০ লাখ টাকার ক্ষতি

না জেনে শিশুর ত্বকের ক্ষতি করছেন না তো?

Reporter Name / ১৩৫ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

৮ বছর বয়সের আগে শিশুদের উপযোগী পণ্য ব্যবহার করতে হবে।

বয়স উপযোগী পণ্য
৭ থেকে ৮ বছর বয়স হয়ে গেলেই সাধারণত বড়দের সাবান-শ্যাম্পু, লোশন, ক্রিম, তেল প্রভৃতি পণ্য ব্যবহার করতে পারবে শিশু। এর আগে অবশ্যই শিশুর উপযোগী পণ্য বেছে নিতে হবে। পণ্যের গায়ে যদি বয়সের সীমা লেখা থাকে, তাহলে সেটি মেনে চলুন। আর শিশুর বয়স এক মাস পার হওয়ার আগে নিতান্ত প্রয়োজন না পড়লে কোনো প্রসাধন প্রয়োগ না করাই ভালো।
অনেক সময় দেখা যায়, বাড়ির মুরব্বিরা তেল মালিশ করিয়ে শিশুকে খালি গায়ে খোলা হাওয়ায় রেখে দেন। এতে শিশুর ঠান্ডা লেগে যেতে পারে, এমনকি নিউমোনিয়াও হতে পারে। তাই এমনটি করা একেবারেই ঠিক না। সাবান-শ্যাম্পু দিয়ে চুল ও ত্বক পরিষ্কার করাতে গিয়ে শিশুকে অতিরিক্ত সময় পানির সংস্পর্শে রাখবেন না। শিশুর ত্বকে বা মাথায় শর্ষের তেল লাগাবেন না। এটি ত্বকের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। কখনোই শিশুর মাথায় তেল লাগিয়ে সারা রাত রেখে দেওয়া যাবে না। এতে মাথার ত্বকের লোমকূপ বন্ধ হয়ে ফুসকুড়ি দেখা দেয়। শিশুর চুলে কন্ডিশনার লাগানোর প্রয়োজন নেই। কোনো প্রসাধনী প্রয়োগ করার পর লালচে দানা বা গুটি দেখা দিলে সেই পণ্য অবশ্যই বর্জন করুন।

শিশুর জন্য সপ্তাহে ১ দিন মাথায় তেল দেওয়াই যথেষ্ট। শিশুর চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা ভালো। শ্যাম্পু করার মিনিট দশেক আগে মাথায় তেল দিতে হবে। সপ্তাহের একটি দিন শ্যাম্পু লাগানোই শিশুর জন্য যথেষ্ট। গরমের দিনে ১ দিন অন্তর সাবান লাগানো যেতে পারে। শীত শীত ভাব থাকলে ২ থেকে ৩ দিন অন্তর করালেও চলবে। শিশুর ত্বকে ময়েশ্চারাইজার হিসেবে অলিভ অয়েল, বেবি অয়েল, বেবি লোশন বা বেবি ক্রিম ব্যবহার করা যায়। অবশ্য শুষ্ক মৌসুম ছাড়া শিশুর ত্বকে এসব প্রসাধনের তেমন প্রয়োজনও পড়ে না। খেয়াল রাখবেন, শিশুর ত্বকে অতিরিক্ত প্রসাধন ব্যবহারে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

৯৯ রান যোগ করেই শেষ রাজশাহী, রংপুরের বড় জয়জাতীয় ক্রিকেট লিগে তৃতীয় দিন শেষেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল রংপুর বিভাগ। জয়ের জন্য চতুর্থ দিন দরকার ছিল রাজশাহীর চার উইকেট। প্রথম সেশনে রাজশাহীর গোলাম কিবরিয়া কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। মঙ্গলবার রাজশাহীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০১ রান। কিন্তু আগের দিন ৬২ রান করা রাজশাহী আজ আরও ৯৯ রান যোগ করেই থেমে গেছে। তাতে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আরিফুল হক। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জয়ের সুবাস নিয়েই খেলতে নেমেছিল রংপুর। লিগের চতুর্থ রাউন্ডে সোমবার ম্যাচের তৃতীয় দিন ২৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। কিন্তু শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৬২ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। চতুর্থ দিনে জয়ের জন্য রংপুরের প্রয়োজন ছিল আরও ৪ উইকেট। তার পর প্রতিপক্ষকে সহজেই ১৬১ রানে অলআউট করেছে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ৬৫ বলে খেলেছেন ৫৬ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসে সানজামুলের ব্যাট থেকে (২৩) রান। রংপুরের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন আরিফুল হক। তৃতীয় দিনে তার চমৎকার বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে রংপুর। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে রংপুরের জয়ের পথটা তিনিই তৈরি করেছেন। পরপর দুই বলে প্রিতম ও ওয়াসিকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগান তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও কীর্তিটি গড়তে পারেননি। এছাড়া রবিউল হক, আব্দুল গাফফার ও আবু হাসিম প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নেন। শুরুতে টস হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল রংপুর। প্রথম ইনিংসে আরিফুলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভর করে ১৮৯ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। আরিফুল ছাড়া দলের সবাই ছিলেন ব্যর্থ। ১৬১ বলে ১০৩ রানে সতীর্থদের আসা যাওয়ার মিছিলের সাক্ষী হয়েছেন তিনি। রংপুরকে অল্পরানে গুটিয়ে দেওয়ার নায়ক ছিলেন সাব্বির হোসেন। তিনি একাই নেন ছয়টি উইকেট। এরপর রাজশাহী তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও রবিউল হকের বোলিংয়ে ১৮৯ রানে থামে দলটির ইনিংস। সাব্বির হোসেন ৪৭ ও ওয়াইসি সিদ্দিকি খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। জবাবে রংপুরের টপ অর্ডার ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেনি। অধিনায়ক আকবর আলী ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাছাড়া তানভীর হায়দার (৪০), মিম মোসাদ্দেক (৩৩), চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান (৩২) রানের ইনিংস খেলেছেন। তাদের অবদানে রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬২ রান।