• ঢাকা, বাংলাদেশ রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না ঢাবি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নামল ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে-ড. আসাদুজ্জামান রিপন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘিরে রাজশাহীতে জমজমাট মেস ব্যবসা, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা সোমবার থেকেই খুলছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আজ মধ্যরাতে অথবা কাল ভোরে খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেয়া হবে আরও ৩৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো বিএনপি খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিতে চায় বিএনপি; সরকারের অনুরোধে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাবে কাতার রাজশাহীতে কাপড়ের দোকানে আগুন, ১৫-২০ লাখ টাকার ক্ষতি

থার্টি ফার্স্ট পার্টির মেন্যুতে রাখতে পারেন এই ৫ পদ

Reporter Name / ২১১ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪

বছরের শেষ সময় মানেই পার্টি মুড। শীতকালীন অবকাশ, বড়দিনের ছুটি, বার্ষিক ছুটি, নতুন বছরের আগমনসহ বিভিন্ন কারণে বেশ অবসর মেলে বছরের শেষ সপ্তাহে। এছাড়া নতুন বছরের আগমন উপলক্ষেও থাকে খাওয়া দাওয়ার আয়োজন। বন্ধুদের নিয়ে হাউস পার্টির আয়োজনের কথা ভাবলে মেন্যুতে কী রাখবেন সেটাও ঠিক করে নিন। রাত জেগে আড্ডা দেওয়ার সময় মুখরোচক বা স্ন্যাকস ধরনের খাবার খেতে ইচ্ছে করে বেশ। জেনে নিন কোন কোন পদ রাখতে পারেন পার্টির আয়োজনে।

১। বানিয়ে ফেলতে পারেন চিকেন স্ট্রিপস। এজন্য হাড় ছাড়া মুরগির মাংস পাতলা করে কেটে তাতে লবণ, লেবুর রস, গোলমরিচ, রসুন বাটা মাখিয়ে নিন। অন্তত এক ঘণ্টা মাংস মসলা মাখিয়ে রেখে দিন। মসলা মাখানো মাংস প্রথমে ময়দা মাখিয়ে গুলে রাখা ডিমে ডুবিয়ে নিন। তারপর ব্রেডক্রাম্ব মাখিয়ে নিন। গরম তেলে ভেজে তুলুন চিকেন স্ট্রিপস।

২। আরেকটি মজার স্ন্যাকস হচ্ছে পটেটো পপস। আলু সেদ্ধ করে মরিচের গুঁড়া, লবণ, গ্রেট করা চিজ, মাখন, কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। তারপর হাতের সাহায্যে গোল গোল আকার দিন। এটি ছাঁকা তেলে ভাজতে পারেন, আবার এয়ার ফ্রায়ারেও অল্প তেল ব্রাশ করে মচমচে করে নিতে পারেন।

৩। গোল গোল করে পেঁয়াজ কেটে ময়দা, ডিম, গোলমরিচের গুঁড়াসহ অল্প কিছু উপকরণের ব্যবহারে বানিয়ে ফেলতে পারেন অনিয়ন রিং।

পটেটো পপস। ছবি- সংগৃহীত

৪। ক্রিসপি ফিশ ফ্রাই বানিয়ে পরিবেশন করতে পারেন। ফ্রাই করার জন্য বেছে নিন বড় মাছের ফিলে। লেবুর রস, স্বাদ মতো লবণ, গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে ১৫ মিনিট ম্যারিনেট করে রাখুন ফিলে। এবার একটি মসলা বানিয়ে নিতে হবে। এজন্য দুটো মাঝারি সাইজের পেঁয়াজ কুচিয়ে নিন। এর সঙ্গে আদা, কাঁচা মরিচ, রসুন, ধনেপাতা, বিটলবণ, ভাজা জিরার গুঁড়া, স্বাদ মতো চিনি, একটু গরম মসলা গুঁড়া, সামান্য লেবুর রস আর ১ চা চামচ তেল দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। একটা ডিম খুব ভালো করে ফেটিয়ে এই পেস্টে ঢেলে দিন। এরপর মেশান ১ চা চামচ কর্নফ্লাওয়ার। মাছগুলো এই মিশ্রণে  ম্যারিনেট করে নিয়ে ১ ঘন্টা রেখে দিন। একটি বাটিতে ডিম ভেঙে অল্প লবণ ও গোলমরিচ দিয়ে ফেটিয়ে নিন। মাছের ফিলে ডিমের মিশ্রণে ডুবিয়ে ব্রেড ক্রাম্বের মধ্যে গড়িয়ে নিন। মাঝারি আঁচে তেলে ভেজে নিন লালচে করে।

৫। গল্প করতে করতে সুইট কর্ন চাট খেতে কিন্তু দারুণ লাগবে। একটি বড় বাটিতে দুই কাপ ভুট্টা দানা নিন। এর সঙ্গে মেশান কাঁচা মরিচ কুচি, পেঁয়াজ কুচি ও টমেটো কুচি। আরও মেশান আধা চা চামচ চাট মসলা, স্বাদ মতো মরিচের গুঁড়া, ধনেপাতা কুচি, লবণ, ১ চা চামচ গ্রিন চাটনি, ১ চা চামচ তেঁতুলের চাটনি ও ১ চা চামচ লেবুর রস। স্বাদ মতো সামান্য মধু মিশিয়ে পরিবেশন করুন টক-মিষ্টি কর্ন চাট।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

৯৯ রান যোগ করেই শেষ রাজশাহী, রংপুরের বড় জয়জাতীয় ক্রিকেট লিগে তৃতীয় দিন শেষেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল রংপুর বিভাগ। জয়ের জন্য চতুর্থ দিন দরকার ছিল রাজশাহীর চার উইকেট। প্রথম সেশনে রাজশাহীর গোলাম কিবরিয়া কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। মঙ্গলবার রাজশাহীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০১ রান। কিন্তু আগের দিন ৬২ রান করা রাজশাহী আজ আরও ৯৯ রান যোগ করেই থেমে গেছে। তাতে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আরিফুল হক। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জয়ের সুবাস নিয়েই খেলতে নেমেছিল রংপুর। লিগের চতুর্থ রাউন্ডে সোমবার ম্যাচের তৃতীয় দিন ২৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। কিন্তু শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৬২ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। চতুর্থ দিনে জয়ের জন্য রংপুরের প্রয়োজন ছিল আরও ৪ উইকেট। তার পর প্রতিপক্ষকে সহজেই ১৬১ রানে অলআউট করেছে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ৬৫ বলে খেলেছেন ৫৬ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসে সানজামুলের ব্যাট থেকে (২৩) রান। রংপুরের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন আরিফুল হক। তৃতীয় দিনে তার চমৎকার বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে রংপুর। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে রংপুরের জয়ের পথটা তিনিই তৈরি করেছেন। পরপর দুই বলে প্রিতম ও ওয়াসিকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগান তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও কীর্তিটি গড়তে পারেননি। এছাড়া রবিউল হক, আব্দুল গাফফার ও আবু হাসিম প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নেন। শুরুতে টস হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল রংপুর। প্রথম ইনিংসে আরিফুলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভর করে ১৮৯ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। আরিফুল ছাড়া দলের সবাই ছিলেন ব্যর্থ। ১৬১ বলে ১০৩ রানে সতীর্থদের আসা যাওয়ার মিছিলের সাক্ষী হয়েছেন তিনি। রংপুরকে অল্পরানে গুটিয়ে দেওয়ার নায়ক ছিলেন সাব্বির হোসেন। তিনি একাই নেন ছয়টি উইকেট। এরপর রাজশাহী তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও রবিউল হকের বোলিংয়ে ১৮৯ রানে থামে দলটির ইনিংস। সাব্বির হোসেন ৪৭ ও ওয়াইসি সিদ্দিকি খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। জবাবে রংপুরের টপ অর্ডার ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেনি। অধিনায়ক আকবর আলী ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাছাড়া তানভীর হায়দার (৪০), মিম মোসাদ্দেক (৩৩), চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান (৩২) রানের ইনিংস খেলেছেন। তাদের অবদানে রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬২ রান।