• ঢাকা, বাংলাদেশ বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না নির্বাচনি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্য আশরাফুলের কোচ হওয়া প্রসঙ্গে যা বলছেন সাবেকরা চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪ নেতাকে বিএনপির বহিষ্কার ইসলামি দলগুলোর এক বাক্সে ভোট হবে-ডা. তাহের ছাব্বিশের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন, সরকারের সংকল্প পুনর্ব্যক্ত যৌথ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াতসহ ৮ দল খুলনায় বিএনপির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তের বোমা হামলায় নিহত ১, আহত ২ দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ভারতীয় নারীদের প্রথম বিশ্বকাপ জয় জেলহত্যা দিবস আজ চার বিশ্ববিদ্যায়ে শিবিরের ভূমিধস জয় রহস্যজনক-নুরুল হক নুর

ইমরান খান সহিংসতার দুটি মামলা থেকে খালাস পেলেন

Reporter Name / ১৪১ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪

সহিংসতার আরও দুটি মামলা থেকে খালাস পেলেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তার দল পিটিআইয়ের নেতারা। সোমবার (২০ মে) বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট মুরিদ আব্বাস ও শাহজাদ খান করাচি কোম্পানি ও কোহসারে নথিভুক্ত মামলায় যুক্তিতর্কের পর  রায় ঘোষণা করেন। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন এ খবর জানিয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও, পিটিআইই নেতা শাহ মেহমুদ কুরেশি, কাসিম সুরি, জারতাজ গুল, আলী নওয়াজ আওয়ান, ফয়সাল জাভেদ, শিরিন মাজারি, সাইফুল্লাহ নিয়াজি, আসাদ ওমর এবং আওয়ামী মুসলিম লীগের চেয়ারম্যান শেখ রশিদকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, দাঙ্গা, জনসেবা বাধাগ্রস্ত করা এবং আগুন বা বিস্ফোরক দ্রব্য দিয়ে দুর্বৃত্তায়নের অভিযোগ নথিভুক্ত হওয়ার প্রায় দুই বছর পরে মামলা থেকে খালাস দিয়েছে আদালত।

মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে ইমরান খানের করা আবেদনের শুনানি শেষে রায়ে বলা হয় যে, ইমরান খানের বিরুদ্ধে যথেষ্ঠ প্রমাণ নেই। যেসব প্রমাণ আদারতের হাতে আছে তা অভিযোগ প্রমাণের জন্য যথেষ্ঠ নয়।

এর আগে, বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট আব্বাসের সামনে কার্যক্রম চলাকালীন, পিটিআই-এর কৌঁসুলি নাঈম পাঞ্জোথা যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। তিনি ইমরান ও দলের অন্য নেতাদের জড়িত থাকার ভিডিও প্রমাণের অনুপস্থিতি তুলে ধরেন।

একই ধরনের একটি মামলা থেকে আগেই খালাস পেয়েছিলেন ইমরান খান, পিটিআই নেতা আসাদ ওমর ও খুররম শাহজাদ।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো খবর

৯৯ রান যোগ করেই শেষ রাজশাহী, রংপুরের বড় জয়জাতীয় ক্রিকেট লিগে তৃতীয় দিন শেষেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল রংপুর বিভাগ। জয়ের জন্য চতুর্থ দিন দরকার ছিল রাজশাহীর চার উইকেট। প্রথম সেশনে রাজশাহীর গোলাম কিবরিয়া কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। মঙ্গলবার রাজশাহীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০১ রান। কিন্তু আগের দিন ৬২ রান করা রাজশাহী আজ আরও ৯৯ রান যোগ করেই থেমে গেছে। তাতে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আরিফুল হক। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জয়ের সুবাস নিয়েই খেলতে নেমেছিল রংপুর। লিগের চতুর্থ রাউন্ডে সোমবার ম্যাচের তৃতীয় দিন ২৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। কিন্তু শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৬২ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। চতুর্থ দিনে জয়ের জন্য রংপুরের প্রয়োজন ছিল আরও ৪ উইকেট। তার পর প্রতিপক্ষকে সহজেই ১৬১ রানে অলআউট করেছে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ৬৫ বলে খেলেছেন ৫৬ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসে সানজামুলের ব্যাট থেকে (২৩) রান। রংপুরের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন আরিফুল হক। তৃতীয় দিনে তার চমৎকার বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে রংপুর। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে রংপুরের জয়ের পথটা তিনিই তৈরি করেছেন। পরপর দুই বলে প্রিতম ও ওয়াসিকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগান তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও কীর্তিটি গড়তে পারেননি। এছাড়া রবিউল হক, আব্দুল গাফফার ও আবু হাসিম প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নেন। শুরুতে টস হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল রংপুর। প্রথম ইনিংসে আরিফুলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভর করে ১৮৯ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। আরিফুল ছাড়া দলের সবাই ছিলেন ব্যর্থ। ১৬১ বলে ১০৩ রানে সতীর্থদের আসা যাওয়ার মিছিলের সাক্ষী হয়েছেন তিনি। রংপুরকে অল্পরানে গুটিয়ে দেওয়ার নায়ক ছিলেন সাব্বির হোসেন। তিনি একাই নেন ছয়টি উইকেট। এরপর রাজশাহী তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও রবিউল হকের বোলিংয়ে ১৮৯ রানে থামে দলটির ইনিংস। সাব্বির হোসেন ৪৭ ও ওয়াইসি সিদ্দিকি খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। জবাবে রংপুরের টপ অর্ডার ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেনি। অধিনায়ক আকবর আলী ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাছাড়া তানভীর হায়দার (৪০), মিম মোসাদ্দেক (৩৩), চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান (৩২) রানের ইনিংস খেলেছেন। তাদের অবদানে রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬২ রান।