• ঢাকা, বাংলাদেশ সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না আজ থেকে বাড়তি দামে ভোজ্যতেল বিক্রি শেখ হাসিনার ‘হেভিওয়েট’ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৭ জন ট্রাইব্যুনালে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা এখনও অপরিবর্তিত-বিএনপি আজ বিশ্বে সর্বোচ্চ বায়ুদূষণ ঢাকায় ঢাবি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নামল ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে-ড. আসাদুজ্জামান রিপন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘিরে রাজশাহীতে জমজমাট মেস ব্যবসা, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা সোমবার থেকেই খুলছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

মুক্তির চতুর্থ দিনে এই ছবির কাছে হার মেনেছে বাহুবলী-২ ও কেজিএফ-২

Reporter Name / ১৬০ Time View
Update : সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩

একেই বলে বাদশাহর কামব্যাক। চার বছর পর বড় পর্দায় ফিরে ওই চার বছরে রেকর্ড করা ছবিগুলোর গুমড় একে একে ভেঙে দিচ্ছেন তিনি। বলছি, শাহরুখ খানের পাঠানের কথা। মুক্তির চতুর্থ দিনে এই ছবির কাছে হার মেনেছে বাহুবলী-২ ও কেজিএফ-২ এর মতো সর্বোচ্চ আয়কারী ভারতীয় সিনেমা। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

মুক্তির দিনে অর্থাৎ ২৫ জানুয়ারি ভারতের বক্স অফিসে ৫৫ কোটি রুপির ব্যবসা করেছে সিদ্ধার্থ আনন্দ পরিচালিত এই ছবি। দ্বিতীয় দিনে অঙ্কটা বেড়ে হয় ৬৮ কোটি। যদিও শুক্রবার আয়ের পরিমাণ ছিল খানিকটা পড়তির দিকে। ব্যবসার পরিমাণ ছিল ৩৮ কোটি রুপি। ভাবা হচ্ছি, এবার বুঝি আয় নামবে নিচের দিকে। কিন্তু সে ধারণা মিথ্যা প্রমাণিত করে চতুর্থ দিন অর্থাৎ শনিবারে শুক্রবারের তুলনায় ৪০ শতাংশ আয় বেড়েছে এই সিনেমার।

শুক্রবার পর্যন্ত পাঠানের ব্যবসা ছিল ৩০০ কোটি। এর মাধ্যমে প্রথম ভারতীয় ছবি হিসেবে পাঠান মাত্র ৪ দিনের ব্যবসায় বক্স অফিসে ৩০০ কোটি রুপির গণ্ডি পার করেছে। অর্থাৎ বাদশা অভিনীত এই ছবি পেছনে ফেলেছে বাহুবলী-২ এবং কেজিএফ-২ এর মতো কঠিন প্রতিযোগীদের।

দক্ষিণী সুপারস্টার যশ অভিনীত কেজিএফ-২ ছবিটির হিন্দি ভার্সন ৫ দিনে ২০০ কোটি রুপির ব্যবসা করেছিল। অন্য দিকে এস এস রাজামৌলি পরিচালিত বাহুবলী-২ এর হিন্দি ভার্সন ৬ দিনে ওই মাইলফলক স্পর্শ করেছিল।

এরই মধ্যে ভারতীয় ছবি হিসেবে একাধিক বড় বড় রেকর্ড তৈরি করেছে পাঠান। সামনে অর্জন আরও বাকি, এ যেন তারই ইঙ্গিত।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো খবর

৯৯ রান যোগ করেই শেষ রাজশাহী, রংপুরের বড় জয়জাতীয় ক্রিকেট লিগে তৃতীয় দিন শেষেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল রংপুর বিভাগ। জয়ের জন্য চতুর্থ দিন দরকার ছিল রাজশাহীর চার উইকেট। প্রথম সেশনে রাজশাহীর গোলাম কিবরিয়া কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। মঙ্গলবার রাজশাহীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০১ রান। কিন্তু আগের দিন ৬২ রান করা রাজশাহী আজ আরও ৯৯ রান যোগ করেই থেমে গেছে। তাতে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আরিফুল হক। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জয়ের সুবাস নিয়েই খেলতে নেমেছিল রংপুর। লিগের চতুর্থ রাউন্ডে সোমবার ম্যাচের তৃতীয় দিন ২৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। কিন্তু শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৬২ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। চতুর্থ দিনে জয়ের জন্য রংপুরের প্রয়োজন ছিল আরও ৪ উইকেট। তার পর প্রতিপক্ষকে সহজেই ১৬১ রানে অলআউট করেছে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ৬৫ বলে খেলেছেন ৫৬ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসে সানজামুলের ব্যাট থেকে (২৩) রান। রংপুরের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন আরিফুল হক। তৃতীয় দিনে তার চমৎকার বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে রংপুর। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে রংপুরের জয়ের পথটা তিনিই তৈরি করেছেন। পরপর দুই বলে প্রিতম ও ওয়াসিকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগান তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও কীর্তিটি গড়তে পারেননি। এছাড়া রবিউল হক, আব্দুল গাফফার ও আবু হাসিম প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নেন। শুরুতে টস হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল রংপুর। প্রথম ইনিংসে আরিফুলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভর করে ১৮৯ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। আরিফুল ছাড়া দলের সবাই ছিলেন ব্যর্থ। ১৬১ বলে ১০৩ রানে সতীর্থদের আসা যাওয়ার মিছিলের সাক্ষী হয়েছেন তিনি। রংপুরকে অল্পরানে গুটিয়ে দেওয়ার নায়ক ছিলেন সাব্বির হোসেন। তিনি একাই নেন ছয়টি উইকেট। এরপর রাজশাহী তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও রবিউল হকের বোলিংয়ে ১৮৯ রানে থামে দলটির ইনিংস। সাব্বির হোসেন ৪৭ ও ওয়াইসি সিদ্দিকি খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। জবাবে রংপুরের টপ অর্ডার ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেনি। অধিনায়ক আকবর আলী ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাছাড়া তানভীর হায়দার (৪০), মিম মোসাদ্দেক (৩৩), চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান (৩২) রানের ইনিংস খেলেছেন। তাদের অবদানে রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬২ রান।