• ঢাকা, বাংলাদেশ মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না রাবির রেজিস্ট্রার ও রাকসুর জিএসের উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় দুই প্রীতি ম্যাচ সামনে রেখে আজ দেশে আসছেন হামজা চৌধুরী মুন্সীগঞ্জে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, গুলিতে একজন নিহত আজও দেশব্যাপী শিক্ষকদের ক্লাস বর্জন কর্মসূচি, বিপাকে শিক্ষার্থীরা শহিদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি পদ্মার চরে অভিযান,অস্ত্রসহ কাঁকন বাহিনীর ২১ সদস্য আটক আগামী বছরে ঈদ ও পূজার ছুটি কয়দিন, জানালো সরকার ৩৪ টাকায় ধান, ৫০ টাকা কেজি দরে সেদ্ধ চাল কিনবে সরকার তিন দফা দাবিতে শহিদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি প্রাথমিকের শিক্ষকদের ঝালকাঠি-২ আসনে প্রার্থী নিয়ে জেলা বিএনপির ভেতরে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে

একতারা প্রতীক পেলেন হিরো আলম

Reporter Name / ১৮১ Time View
Update : সোমবার, ২৬ জুন, ২০২৩

ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে লড়ছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম। তিনি আজ নির্বাচনি প্রতীক পেয়েছেন। একতারা প্রতীক নিয়ে ভোটের মাঠে থাকবেন তিনি।

সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেন। হিরো আলম একতারা প্রতীক চেয়েছিলেন, সেটি তিনি পেয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত (নৌকা), জাতীয় পার্টির সিকদার আনিসুর রহমান (লাঙ্গল), বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. রেজাউল ইসলাম স্বপন (ডাব), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. আকতার হোসেন (ছড়ি), জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান (গোলাপ ফুল) ও তৃণমূল বিএনপির শেখ হাবিবুর রহমান (সোনালী আঁশ) প্রতীক পেয়েছেন।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৭ জুলাই ব্যালট পেপারের মাধ্যমে এই আসনের উপনির্বাচন হবে। নির্বাচন ভবন থেকে ভোট পর্যবেক্ষণের জন্য থাকবে সিসি ক্যামেরা।

গত ১৫ মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি বগুড়ার দুটি সংসদীয় আসনে একতারা প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন হিরো আলম। এর মধ্যে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে অল্প ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন তিনি। ওই নির্বাচন করে ব্যাপক আলোচনায় চলে আসেন হিরো আলম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

৯৯ রান যোগ করেই শেষ রাজশাহী, রংপুরের বড় জয়জাতীয় ক্রিকেট লিগে তৃতীয় দিন শেষেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল রংপুর বিভাগ। জয়ের জন্য চতুর্থ দিন দরকার ছিল রাজশাহীর চার উইকেট। প্রথম সেশনে রাজশাহীর গোলাম কিবরিয়া কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। মঙ্গলবার রাজশাহীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০১ রান। কিন্তু আগের দিন ৬২ রান করা রাজশাহী আজ আরও ৯৯ রান যোগ করেই থেমে গেছে। তাতে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আরিফুল হক। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জয়ের সুবাস নিয়েই খেলতে নেমেছিল রংপুর। লিগের চতুর্থ রাউন্ডে সোমবার ম্যাচের তৃতীয় দিন ২৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। কিন্তু শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৬২ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। চতুর্থ দিনে জয়ের জন্য রংপুরের প্রয়োজন ছিল আরও ৪ উইকেট। তার পর প্রতিপক্ষকে সহজেই ১৬১ রানে অলআউট করেছে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ৬৫ বলে খেলেছেন ৫৬ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসে সানজামুলের ব্যাট থেকে (২৩) রান। রংপুরের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন আরিফুল হক। তৃতীয় দিনে তার চমৎকার বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে রংপুর। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে রংপুরের জয়ের পথটা তিনিই তৈরি করেছেন। পরপর দুই বলে প্রিতম ও ওয়াসিকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগান তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও কীর্তিটি গড়তে পারেননি। এছাড়া রবিউল হক, আব্দুল গাফফার ও আবু হাসিম প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নেন। শুরুতে টস হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল রংপুর। প্রথম ইনিংসে আরিফুলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভর করে ১৮৯ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। আরিফুল ছাড়া দলের সবাই ছিলেন ব্যর্থ। ১৬১ বলে ১০৩ রানে সতীর্থদের আসা যাওয়ার মিছিলের সাক্ষী হয়েছেন তিনি। রংপুরকে অল্পরানে গুটিয়ে দেওয়ার নায়ক ছিলেন সাব্বির হোসেন। তিনি একাই নেন ছয়টি উইকেট। এরপর রাজশাহী তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও রবিউল হকের বোলিংয়ে ১৮৯ রানে থামে দলটির ইনিংস। সাব্বির হোসেন ৪৭ ও ওয়াইসি সিদ্দিকি খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। জবাবে রংপুরের টপ অর্ডার ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেনি। অধিনায়ক আকবর আলী ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাছাড়া তানভীর হায়দার (৪০), মিম মোসাদ্দেক (৩৩), চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান (৩২) রানের ইনিংস খেলেছেন। তাদের অবদানে রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬২ রান।