আমি চাইনি কোনোভাবেই সারের দাম বাড়ুক। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে শক্ত অবস্হানে ছিল যে দাম বাড়াতেই হবে। প্রধানমন্ত্রীও বলেছিল সারের দাম না বাড়াতে, কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে শেষ পর্যন্ত বাড়াতেই হলো। মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান মন্ত্রী। এর আগে রাসায়নিক সারের দাম প্রতি কেজিতে পাঁচ টাকা বাড়ানো হয়। কৃষিমন্ত্রী বলেন, দাম বাড়ানোর কারণে কৃষকের ওপর চাপ পড়বে, তবে উৎপাদন কমবে না। আমরা চাইবো বীজ বা অন্যভাবে কৃষকের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে।
তিনি বলেন, কিন্তু দাম যা বেড়েছে এটাও বৈশ্বিক সারের যে দাম বেড়েছে সে তুলনায় বাড়েনি। এখনো সরকারকে সারে বিপুল পরিমাণ টাকা ভর্তুকি দিতে হবে। তবে, বৈশ্বিক দাম কমলে সারের দাম সমন্বয় করা হবে। বোরো ধানের আগ পর্যন্ত চাহিদা বেশি থাকে এরপর সারের চাহিদাও কমে আসবে। তাই এ দামে খুব সমস্যা হবে না বলেও জানান আব্দুর রাজ্জাক।
Admiring the hard work you put into your site and detailed information you offer. It’s awesome to come across a blog every once in a while that isn’t the same old rehashed information. Great read! I’ve saved your site and I’m adding your RSS feeds to my Google account.
5kylza
17v2bx