• ঢাকা, বাংলাদেশ রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না ঢাবি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নামল ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে-ড. আসাদুজ্জামান রিপন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘিরে রাজশাহীতে জমজমাট মেস ব্যবসা, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা সোমবার থেকেই খুলছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আজ মধ্যরাতে অথবা কাল ভোরে খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেয়া হবে আরও ৩৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো বিএনপি খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিতে চায় বিএনপি; সরকারের অনুরোধে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাবে কাতার রাজশাহীতে কাপড়ের দোকানে আগুন, ১৫-২০ লাখ টাকার ক্ষতি
/ স্বাস্থ্য
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খোলা হয়েছে ডেঙ্গু ওয়ার্ড। কারণ কয়েকদিন ধরেই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। শুধু এই হাসপাতালেই নয়, সারাদেশেই একই চিত্র। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সবশেষ তথ্য অনুযায়ি, দেশে ডেঙ্গুতে আরো পড়ুন
বর্ষা এলেই ডেঙ্গু জ্বর মাথাচাড়া হয়ে ওঠে যেন। এই জ্বর হলো মশাবাহিত ভাইরাস সংক্রমণ, এর বাহক এডিস মশা। বর্ষায় এই মশার উৎপাত বেড়ে যায়। এবারে বর্ষার শুরু থেকেই ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে
স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, গত বছর এই সময় ডেঙ্গুর ভালো অবস্থা ছিল। তবে এ বছর ডেঙ্গু রোগ বেশি বেড়ে গেছে। সামনের আরও দুই মাসে ডেঙ্গু রোগী বাড়তে
করলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি ও সি রয়েছে। একই সঙ্গে এতে বিটা-ক্যারোটিন, লুটেইন, আয়রন, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।  করলা আপনার প্রিয় খাবার নাও হতে পারে। কিন্তু এর
প্রায় দুই মাস পর বুধবার সারা দেশে আবারও শুরু হচ্ছে টিকার তৃতীয় ও চতুর্থ অর্থাৎ বুস্টার ডোজের কার্যক্রম। টিকা সংকটের কারণে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এ কার্যক্রম বন্ধ ছিল। মঙ্গলবার
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে ৮০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৩ জন ও ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন
হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগের সমস্যা এখন প্রায় সবার মাঝেই দেখা যায়। ছোট থেকে বড়, প্রায় সবারই হয়ে থাকে। বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা থাকলে হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে
রক্তের প্রয়োজন হলে অনেকে ভাইবোন বা নিকটাত্মীয় খোঁজেন। কিন্তু নিকটাত্মীয় অর্থাৎ মা–বাবা, সন্তান, ভাইবোনের রক্ত নিলে একধরনের গুরুতর প্রতিক্রিয়া হওয়ার ঝুঁকি থাকে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় একে বলে ‘ট্রান্সফিউশন অ্যাসোসিয়েটেড গ্রাফট ভার্সাস

৯৯ রান যোগ করেই শেষ রাজশাহী, রংপুরের বড় জয়জাতীয় ক্রিকেট লিগে তৃতীয় দিন শেষেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল রংপুর বিভাগ। জয়ের জন্য চতুর্থ দিন দরকার ছিল রাজশাহীর চার উইকেট। প্রথম সেশনে রাজশাহীর গোলাম কিবরিয়া কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। মঙ্গলবার রাজশাহীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০১ রান। কিন্তু আগের দিন ৬২ রান করা রাজশাহী আজ আরও ৯৯ রান যোগ করেই থেমে গেছে। তাতে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আরিফুল হক। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জয়ের সুবাস নিয়েই খেলতে নেমেছিল রংপুর। লিগের চতুর্থ রাউন্ডে সোমবার ম্যাচের তৃতীয় দিন ২৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। কিন্তু শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৬২ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। চতুর্থ দিনে জয়ের জন্য রংপুরের প্রয়োজন ছিল আরও ৪ উইকেট। তার পর প্রতিপক্ষকে সহজেই ১৬১ রানে অলআউট করেছে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ৬৫ বলে খেলেছেন ৫৬ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসে সানজামুলের ব্যাট থেকে (২৩) রান। রংপুরের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন আরিফুল হক। তৃতীয় দিনে তার চমৎকার বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে রংপুর। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে রংপুরের জয়ের পথটা তিনিই তৈরি করেছেন। পরপর দুই বলে প্রিতম ও ওয়াসিকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগান তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও কীর্তিটি গড়তে পারেননি। এছাড়া রবিউল হক, আব্দুল গাফফার ও আবু হাসিম প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নেন। শুরুতে টস হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল রংপুর। প্রথম ইনিংসে আরিফুলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভর করে ১৮৯ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। আরিফুল ছাড়া দলের সবাই ছিলেন ব্যর্থ। ১৬১ বলে ১০৩ রানে সতীর্থদের আসা যাওয়ার মিছিলের সাক্ষী হয়েছেন তিনি। রংপুরকে অল্পরানে গুটিয়ে দেওয়ার নায়ক ছিলেন সাব্বির হোসেন। তিনি একাই নেন ছয়টি উইকেট। এরপর রাজশাহী তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও রবিউল হকের বোলিংয়ে ১৮৯ রানে থামে দলটির ইনিংস। সাব্বির হোসেন ৪৭ ও ওয়াইসি সিদ্দিকি খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। জবাবে রংপুরের টপ অর্ডার ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেনি। অধিনায়ক আকবর আলী ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাছাড়া তানভীর হায়দার (৪০), মিম মোসাদ্দেক (৩৩), চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান (৩২) রানের ইনিংস খেলেছেন। তাদের অবদানে রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬২ রান।