• ঢাকা, বাংলাদেশ সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না আজ থেকে বাড়তি দামে ভোজ্যতেল বিক্রি শেখ হাসিনার ‘হেভিওয়েট’ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৭ জন ট্রাইব্যুনালে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা এখনও অপরিবর্তিত-বিএনপি আজ বিশ্বে সর্বোচ্চ বায়ুদূষণ ঢাকায় ঢাবি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নামল ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে-ড. আসাদুজ্জামান রিপন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘিরে রাজশাহীতে জমজমাট মেস ব্যবসা, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা সোমবার থেকেই খুলছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পুরোপুরি রাজনীতির ভেতর আছি এখন: হিরো আলম

Reporter Name / ২৫৫ Time View
Update : মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে গিয়েছিলেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম।

মঙ্গলবার সকালে শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এসময়  শহিদ মিনারের পরিবেশ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন আলোচিত এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর।

হিরো আলম বলেন, ‘এর আগে বগুড়াতে ফুল দিয়েছি। ঢাকায় এবারই প্রথম ফুল দিলাম। কিন্তু এখানকার ফুল দেওয়ার পরিবেশ আগের মতো আর নাই। আমার কথা, আমরা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাব, ফুল দিব, কিন্তু এখানকার পরিবেশ আজকে দেখলাম লোক দেখানো। এগুলো ফুল দেওয়া বলে না, শহীদদের শ্রদ্ধা জানানো বলে না।

‘এখানে এসে ফুল দেওয়া-না দেওয়া করে স্লোগান দেয় ডাইরেক্ট অ্যাকশন, এখানে এগুলো স্লোগান চলে না। এখানে শহিদদের কথা বলবে। এখানে এসে রাজনীতির কথা কেন হবে। আজকে শহিদের কথা বলবে তারা। আর ফুল দেওয়ার আগে ফটো সেশন করে। ফটোশুটের জন্য জায়গা তো এটা নারে ভাই।

সেখানে রাজনীতিতে নিজের সক্রিয়তা নিয়ে কথা বলেন হিরো আলম। সম্প্রতি বগুড়ার দুটি আসন থেকে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য পদে লড়েছিলেন তিনি। কোনো দলের প্রার্থী না হলেও এখন পুরোদমে রাজনীতিতে সক্রিয় বলে দাবি করেন তিনি ।

হিরো আমল বলেন, ‘পুরোপুরি রাজনীতির ভেতর আছি এখন। যেহেতু দেশের লোক ভালোবাসা দিয়েছে। আর দেশের জন্যে কাজ করতে চাই। এ জন্যে জনগণের পাশে থাকতে চাই।

একই সঙ্গে ভাষার মাসে দেশে ‘পাঠান’ সিনেমা মুক্তির প্রক্রিয়া নিয়েও সমালোচনা করেন হিরো আলম। তিনি বলেন, ‘বিষয়টা আমার কাছে লজ্জাজনক। ভাষার মাসে মাতৃভাষার কোনো সিনেমা রিলিজ করা উচিত ছিল। আমি মিডিয়ার লোক হলেও বলব, পাঠান ছবি ভাষার মাসে রিলিজ দেওয়ার পক্ষে নয়।

সম্প্রতি উপহার পাওয়া গাড়িতি অ্যাম্বুলেন্সে পরিণত করার বিষয়েও কথা বলেন তিনি। হিরো আলম বলেন, ‘আমি যে গাড়িটি পেয়েছি সেই গাড়ির কাজ চলছে, ২০ দিনের মধ্যে গাড়ির কাজ শেষ হবে। আশা করছি আগামী ২০ দিনের মধ্যে অ্যাম্বুলেন্সটা আমরা জনগণের মধ্যে বুঝিয়ে দিতে পারব।


আপনার মতামত লিখুন :

Comments are closed.

এই বিভাগের আরো খবর

৯৯ রান যোগ করেই শেষ রাজশাহী, রংপুরের বড় জয়জাতীয় ক্রিকেট লিগে তৃতীয় দিন শেষেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল রংপুর বিভাগ। জয়ের জন্য চতুর্থ দিন দরকার ছিল রাজশাহীর চার উইকেট। প্রথম সেশনে রাজশাহীর গোলাম কিবরিয়া কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। মঙ্গলবার রাজশাহীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০১ রান। কিন্তু আগের দিন ৬২ রান করা রাজশাহী আজ আরও ৯৯ রান যোগ করেই থেমে গেছে। তাতে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আরিফুল হক। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জয়ের সুবাস নিয়েই খেলতে নেমেছিল রংপুর। লিগের চতুর্থ রাউন্ডে সোমবার ম্যাচের তৃতীয় দিন ২৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। কিন্তু শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৬২ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। চতুর্থ দিনে জয়ের জন্য রংপুরের প্রয়োজন ছিল আরও ৪ উইকেট। তার পর প্রতিপক্ষকে সহজেই ১৬১ রানে অলআউট করেছে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ৬৫ বলে খেলেছেন ৫৬ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসে সানজামুলের ব্যাট থেকে (২৩) রান। রংপুরের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন আরিফুল হক। তৃতীয় দিনে তার চমৎকার বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে রংপুর। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে রংপুরের জয়ের পথটা তিনিই তৈরি করেছেন। পরপর দুই বলে প্রিতম ও ওয়াসিকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগান তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও কীর্তিটি গড়তে পারেননি। এছাড়া রবিউল হক, আব্দুল গাফফার ও আবু হাসিম প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নেন। শুরুতে টস হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল রংপুর। প্রথম ইনিংসে আরিফুলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভর করে ১৮৯ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। আরিফুল ছাড়া দলের সবাই ছিলেন ব্যর্থ। ১৬১ বলে ১০৩ রানে সতীর্থদের আসা যাওয়ার মিছিলের সাক্ষী হয়েছেন তিনি। রংপুরকে অল্পরানে গুটিয়ে দেওয়ার নায়ক ছিলেন সাব্বির হোসেন। তিনি একাই নেন ছয়টি উইকেট। এরপর রাজশাহী তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও রবিউল হকের বোলিংয়ে ১৮৯ রানে থামে দলটির ইনিংস। সাব্বির হোসেন ৪৭ ও ওয়াইসি সিদ্দিকি খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। জবাবে রংপুরের টপ অর্ডার ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেনি। অধিনায়ক আকবর আলী ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাছাড়া তানভীর হায়দার (৪০), মিম মোসাদ্দেক (৩৩), চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান (৩২) রানের ইনিংস খেলেছেন। তাদের অবদানে রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬২ রান।