বিক্ষোভকারীদের দাবি, আওয়ামী লীগের ‘নাশকতা ও দমন-পীড়নের’ প্রতিবাদে তারা এই অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। তারা আওয়ামী লীগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা এবং ১৭ নভেম্বর ঘোষিত রায়ে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান।
এক পর্যায়ে বিক্ষোভকারীরা ভবনের ভেতরে থাকা পরিত্যক্ত আসবাবপত্র একত্র করে আগুন ধরিয়ে দেন। এসময় বাইরে স্থাপিত একটি ভাস্কর্যও ভাঙচুর করা হয়।
দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের সদস্য সন্দেহে দুইজনকে পুলিশের হাতে তুলে দেন বিক্ষোভকারীরা। বিষয়টি যাচাই-বাছাই চলছে বলে জানান এসআই নিশাত।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সকাল থেকেই ঘটনাস্থলে অবস্থান করছেন। স্টেডিয়াম ও সচিবালয়মুখী উভয় দিকেই ব্যারিকেড বসানো হয়েছে, ফলে ঐ এলাকায় যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। সাধারণ মানুষকে পায়ে হেঁটে চলাচল করতে হচ্ছে।






















