এদিকে অস্ত্রবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ধীরে ধীরে থেকে গাজার উত্তরাঞ্চলে ফিরতে শুরু করেছেন ঘর ছাড়া ফিলিস্তিনিরা। যদিও যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলটিতে অবশিষ্ট নেই কোনো অবকাঠামো। এমন প্রেক্ষাপটে গাজার শাসন ব্যবস্থায় ভিনদেশি কোনো শক্তির প্রভাব কোনোভাবেই মেনে নেয়া হবে না বলে জানিয়েছে হামাস, প্যালেস্টিনিয়ান জিহাদ ও পিএফএলপির মতো কয়েকটি সংগঠন।
পাশাপাশি, গেল দুই বছরে উপত্যকাটিতে ইসরাইল যে গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ করেছে তার স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে গাজা কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে গাজার ত্রাণ সরবরাহ সচল করতে সীমান্ত খুলে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের সহায়তা সংস্থা। তারা বলছে, গাজায় প্রবেশের জন্য ত্রাণবোঝাই ছয় হাজার ট্রাক প্রস্তুত আছে।






















