• ঢাকা, বাংলাদেশ রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রুটে একটি পুরো ট্রেন ভাড়া করেছেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুন্না ঢাবি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নামল ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে নির্বাচন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে-ড. আসাদুজ্জামান রিপন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঘিরে রাজশাহীতে জমজমাট মেস ব্যবসা, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা আরও পেছাল খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রা সোমবার থেকেই খুলছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আজ মধ্যরাতে অথবা কাল ভোরে খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেয়া হবে আরও ৩৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো বিএনপি খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিতে চায় বিএনপি; সরকারের অনুরোধে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাবে কাতার রাজশাহীতে কাপড়ের দোকানে আগুন, ১৫-২০ লাখ টাকার ক্ষতি

খোসাসহ শসা খাওয়ার একাধিক গুণ

Reporter Name / ২৪৬ Time View
Update : বুধবার, ২৬ জুলাই, ২০২৩

কম বেশি প্রায় সবারই বেশ পছন্দের এক ফল শসা। কিন্তু শসা খাওয়ার সময় আমরা বড় একটা ভুল করে ফেলি। আসলে আমাদের মধ্যে অধিকাংশই খোসা ছাড়িয়ে শসা খাই। আর এটাই নাকি বিরাট বড় ভুল বলে দাবি করছেন একদল বিশেষজ্ঞ।

তাদের কথায়, শসার খোসায় রয়েছে একাধিক উপকারী ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারের ভাণ্ডার। তাই খোসা শুদ্ধ শসা খেলে যে একাধিক ছোট-বড় অসুখের ফাঁদ এড়িয়ে চলা যাবে তা বলাই বাহুল্য। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্যই জানানো হয়েছে।

খোসাসহ শসা খাওয়ার একাধিক গুণ —

১. চোখ ভালো রাখবে: চোখের সুস্থতার জন্য খোসাসহ শসা খাওয়া বেশ উপকারী। কারণ শসার খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। আর এই উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর ভিটামিন এ-তে পরিণত হয় যা কিনা চোখের সুস্থতায় বেশ কাজের। তাই দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে চাইলে এবং চোখের বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে চাইলে অবশ্যই নিয়মিত খোসা শুদ্ধ শসা খেতে পারেন।

​২. কমবে ওজনের: ওজন বেশি থাকাটা কোনো কাজের কথা নয়। কারণ ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকলে ডায়াবেটিস, হাই ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরলসহ একাধিক জটিল অসুখে আশঙ্কা তৈরি হয়। তাই সবাই ওজন কমাতে স্বাভাবিক রাখতে চান। আর এজন্য বেশ সাহায্য করতে পারে শসা। আসলে শসা এবং শসার খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। আর এই ফাইবার ওজন কমানোর কাজে ব্যাপক সহযোগী।

৩. কমবে কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ​: কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে গোড়া থেকে উৎপাটন করতে চাইলে নিয়মিত খোসা শুদ্ধ শসা খান। আসলে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ইনসলিউবল ফাইবার। আর এই ফাইবার কিন্তু অন্ত্রে জমে থাকা মলকে বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করবে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীরা প্রতিদিন খোসা শুদ্ধ একটা গোটা শসা খান।

​৪. সুগার কমাতেও কার্যকরী: ডায়াবেটিস একটি ঘাতক অসুখ। এই রোগটিকে ঠিক সময়ে বশে না আনতে পারলে কিডনি, হার্ট, চোখ এবং স্নায়ুসহ একাধিক অঙ্গের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি বাড়বে। তাই বিশেষজ্ঞরা সবসময়ই সুগারের কাঁটাকে স্বাভাবিকের গণ্ডিতে বেঁধে রাখার পরামর্শ দেন। আর ভালো খবর হল, এই কাজে সাহায্য করতে পারে শসার খোসা। আসলে শসার খোসায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকরী। তাই রক্তে শকর্রার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে খোসা শুদ্ধ শসা খান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

৯৯ রান যোগ করেই শেষ রাজশাহী, রংপুরের বড় জয়জাতীয় ক্রিকেট লিগে তৃতীয় দিন শেষেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল রংপুর বিভাগ। জয়ের জন্য চতুর্থ দিন দরকার ছিল রাজশাহীর চার উইকেট। প্রথম সেশনে রাজশাহীর গোলাম কিবরিয়া কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। মঙ্গলবার রাজশাহীর জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ২০১ রান। কিন্তু আগের দিন ৬২ রান করা রাজশাহী আজ আরও ৯৯ রান যোগ করেই থেমে গেছে। তাতে ১০১ রানের বড় জয় পেয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আরিফুল হক। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন তিনি। রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার জয়ের সুবাস নিয়েই খেলতে নেমেছিল রংপুর। লিগের চতুর্থ রাউন্ডে সোমবার ম্যাচের তৃতীয় দিন ২৬৩ রানের লক্ষ্য দেয় তারা। কিন্তু শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমে রাজশাহী ৬২ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। চতুর্থ দিনে জয়ের জন্য রংপুরের প্রয়োজন ছিল আরও ৪ উইকেট। তার পর প্রতিপক্ষকে সহজেই ১৬১ রানে অলআউট করেছে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন গোলাম কিবরিয়া। ৬৫ বলে খেলেছেন ৫৬ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসে সানজামুলের ব্যাট থেকে (২৩) রান। রংপুরের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন আরিফুল হক। তৃতীয় দিনে তার চমৎকার বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে রংপুর। ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে রংপুরের জয়ের পথটা তিনিই তৈরি করেছেন। পরপর দুই বলে প্রিতম ও ওয়াসিকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগান তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও কীর্তিটি গড়তে পারেননি। এছাড়া রবিউল হক, আব্দুল গাফফার ও আবু হাসিম প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট নেন। শুরুতে টস হেরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছিল রংপুর। প্রথম ইনিংসে আরিফুলের অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভর করে ১৮৯ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় তারা। আরিফুল ছাড়া দলের সবাই ছিলেন ব্যর্থ। ১৬১ বলে ১০৩ রানে সতীর্থদের আসা যাওয়ার মিছিলের সাক্ষী হয়েছেন তিনি। রংপুরকে অল্পরানে গুটিয়ে দেওয়ার নায়ক ছিলেন সাব্বির হোসেন। তিনি একাই নেন ছয়টি উইকেট। এরপর রাজশাহী তাদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান ও রবিউল হকের বোলিংয়ে ১৮৯ রানে থামে দলটির ইনিংস। সাব্বির হোসেন ৪৭ ও ওয়াইসি সিদ্দিকি খেলেন ৩৯ রানের ইনিংস। জবাবে রংপুরের টপ অর্ডার ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেনি। অধিনায়ক আকবর আলী ৭৭ রানের ইনিংস খেলে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। তাছাড়া তানভীর হায়দার (৪০), মিম মোসাদ্দেক (৩৩), চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান (৩২) রানের ইনিংস খেলেছেন। তাদের অবদানে রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬২ রান।